Posts

Showing posts from April, 2018

How to change browser download settings for PDF files

Image
By default, most downloaded PDF files open within the Internet browser currently in use, usually in a new window or tab. This document contains steps on how to change the associations within your browser's settings to allow downloaded PDF files to open in the program of your choice or within the browser. To proceed, select your browser from the list below and follow the instructions. Microsoft Edge users Because Microsoft Edge is integrated into Windows 10, you'll need to go into the Windows settings to change the default PDF file viewer. Press the Windows key on your keyboard, type Default Programs , and then press Enter . In the Settings window , in the section to the right, scroll down click Choose default apps by file type . Scroll down until you see the entry for the .pdf file extension , and then click the box to the right of it . In the menu that appears, select the program you want to use to view PDFs. Internet Explorer users Open Internet Explorer . Click the Internet...

বাস্তব জীবনে জানা অজানা কিছু তথ্য

Image
★. আপনার বয়স যদি ৬০ বছর হয় তাহলে আপনি ১৯ বছর ৬ মাস ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিয়েছেন। ★. প্রত্যেক মানুষের মাথার গড় ওজন ৩ থেকে ৭ কেজি। ★. সূর্যের ভিতর এমন একটি গর্ত পাওয়া গেছে যেখানে কিনা কয়েকশো পৃথিবী মার্বেল এর মতো আনায়াসে চলে যাবে। ★. মঙ্গল গ্রহে চাঁদ ২ টি, তাই সেখানে এসিড বৃষ্টি হয়। ★. জেনে অবাক হবেন যে ৩ টি আপেলের চেয়ে একটি আমড়ার পুষ্টি গুন বেশি। ★. ৮৫ % মেয়ে ছেলের ধন সম্পদ দেখে প্রেমে পড়ে যায়। ০১. আপনার জানা আছে কি? মোবাইল ফোন চার্জ করার সময় Airplane mode বা Flight mode সেটিং করে দিলে তিন গুন কম সময়ে চার্জ হবে । . ০২. আপনি জানেন কি, পৃথিবীতে বেশির ভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ O+ এবং সবচেয়ে কম মানুষের রক্তের গ্রুপ AB- . ০৩.'হিরোইন' নামক নেশার দ্রব্যটি শুরুতে সর্দির ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতো । . ০৪. 1800 খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত মানব সভ্যতা ক্যামেরায় যতো ছবি তুলেছে , আমরা এখন বিশ্ব জুড়ে প্রতি দুই মিনিটে তার চেয়ে বেশি ছবি তুলছি । . ০৫.পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই সুন্দর দেহের চাইতে সুন্দর মুখের অধিকারীকে জীবন সঙ্গী হিসেবে বেশি পছন্দ করে । . ০৬. প্রতি সেকেন্ডে আমাদের চোখ প্রায় 40 টি স্থির চিত্র মস্...

এই,এই...প্লীজ উঠোনা লক্ষিটি...এই উঠো

Image
এতক্ষণ তুর্য দেখছিল ওর বস ওর দিকে এতগুলা ফাইল ছুঁড়ে মেরেছেন। কিন্তু তার পর পরই বস হঠাৎ মেয়েদের আওয়াজে কথা বলছেন দেখে পেট ফেটে হাসি এল তুর্যের...তার উপর আবার কি অদ্ভুদ সম্ভাষণ... ''তুর্য ,এই তুর্য...১০ সেকেন্ডে না উঠলে কিন্তু গায়ে পানি ঢেলে দিব আমি।'' চোখ মিটমিট করলো তুর্য। সামনে একটা হাসি হাসি মুখ দেখা যাচ্ছে। প্রথমে বুঝতে পারলনা কোথায় আছে...ভালো মতো তাকাতেই বুঝতে পারল সামনের হাসি হাসি মুখ টা কার। তারমানে স্বপ্ন দেখছিল? যাক বাবা বেচে গেলাম ভেবে আবার চোখ বুজে ফেলল তুর্য। আবার ওর কাঁধ ঝাঁকাল নিঝুম 'প্লীজ,আমি এখন ঘুমাব...কালকে অফিস আছে''তুর্য মিনমিন করে বলতে চেষ্টা করলো ''আধ ঘণ্টার জন্য ঘুম ভাংলে কিচ্ছু হয়না...দেখি এখন উঠ...নাহলে কিন্তু আমি পানি আনতে গেলাম'' এবার বিনা বাক্যব্যয়ে তুর্য উঠে বসলো। নিঝুমের পক্ষে সব সম্ভব। আরেকবার রাত দুপুরে এরকম না ওঠায় নিঝুম ওর গায়ে পানি ঢেলে দিয়েছিলো। ব্যাপারটা মনে করেই ঠাণ্ডায় ওর গা কেপে উঠল। ''মুখটা একটু ধুয়ে আসো...নাহয় আবার ঘুমায় যাবা।'' বাধ্য ছেলের মতো তুর্য বাথরুমে গেলো। বের হয়ে দেখে যে টেবিলে...

কার সাথে বিয়ে হবে, তা কি জন্মের আগেই নির্ধারিত?

Image
নামাজ,রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দ‍র্শকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড.মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ। জুমাবারের বিশেষ আপনার জিজ্ঞাসার ৫২৮তম পর্বে কার সাথে কার বিয়ে হবে, সেটা জন্মের আগে নির্ধারণ হয় কি না, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভালুকা থেকে টেলিফোন করেছেন জুলেখা। অনুলিখনে ছিলেন জহুরা সুলতানা। প্রশ্ন : মানুষ বলে যে, জন্মের আগে কার সাথে কার বিয়ে হবে সেটি নির্ধারণ করা থাকে। এটি কি সত্যি? উত্তর : শুধু বিয়ে নয়, আল্লাহসুবহানাহু তায়ালা আল্লাহর বান্দাদের যত কাজ আছে, সব আল্লাহর মূল যে কিতাব রয়েছে সেই কিতাবের মধ্যে লিখে রেখেছেন। এটা আল্লাহরাব্বুল আলামিন জানেন বলেই লিখে রেখেছেন। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, ওই লেখা অনুযায়ী আপনি সব কাজ করছেন। মানুষের প্রচেষ্টা, আমল এর সাথে সম্পৃক্ত, চেষ্টার ফলেই মানুষের কাজগুলো সম্পন্ন হবে। কিন্তু আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা সবটাই জানেন, সবটাই আল্লাহর কাছে লিখিত, লিপিবদ্ধ এবং এগুলো আল্লাহ তায়ালার কাছে এমনভাবে থাকে যে, সে...

প্রতিদিন আমারে ফোন দিবা.ঠিক মত খাবা.আর...

Image
- প্রতিদিন আমারে ফোন দিবা...ঠিক মত খাবা...আর শহরের যে সুন্দর সুন্দর মাইয়ারা আছে ওদের দেইখা আমারে একদম ভুইলা যাইবা না কও? - তোমারে কেমনে ভুলব? নিজের থেইকা বড় বেশি ভালবাসি তোমারে। - আমি শুনছি সব পোলারা এমনে কথা কয়।কিন্তু ওরা কথা রাখে না।তুমি কিন্তু ওদের মত না।কথা রাখবা কিন্তু.... এতটুকুর পর আর কথা বের হল না শশীর। কান্নায় ভেঙে পড়ল।আজ তার প্রহর চলে যাচ্ছে তাকে ছেড়ে।বাসও এসে গেছে।এক হাতে ওড়না দিয়ে মুখ ঢেকে রেখেছে। - এবার যাইতে দাও।সময় হয়ে গেছে।আর এমনে যদি কান্দো আমি যাইতে পারব না... - আচ্ছা যাও... আর শোন...এইডা নিয়ে যাও। - কি এইডা? - এর ভেতর কিছু টাকা আছে।আব্বাজান স্কুলে যাওয়ার সময় দিত আগে।সেইডা এক মাটির ব্যাংকে জমাইছিলাম।আইজ ভাংছি তোমার লাইগা। - এইডা কেন করলা শশী? আমি তো কিছুই দিতে পারিনাই তোমারে। - কে কইছে কিছুই দাও না।এই যে আমারে এত ভালবাস আমারে।এর থেইকা বেশি কিচ্ছু চাইনা আমি। এবার ছেলেটা নিজের অজান্তেই কেঁদে ফেললো। শশীর হাত ধরে বলল... - আজীবন আমার পাশে থাকবা এমনে কইরা। গেলাম..... কিছুক্ষণ পর বাস থেকে আবার নেমে এল ছেলেটি।মেয়েটি তখনো মূর্তির...

আমার স্ত্রীর নাম আকিফা। সে বাংলাদেশী নয়, এক পাকিস্তানী মেয়ে।

Image
আমার স্ত্রীর নাম আকিফা। সে বাংলাদেশী নয়, এক পাকিস্তানী মেয়ে। ঠিকমত বাংলা ভাষাও জানেনা, আধোকাচা বাংলা বলার চেষ্টা করে কিন্তু উচ্চারণ সঠিক হয়না। আমিও তাকে বাংলা ভাষা শেখানোর জন্য তেমন চেষ্টা করিনি। সর্বদা ইংরেজি কিংবা উর্দুতেই তার সাথে কথা বলি। আমি নিউজিল্যান্ড আসার ৭ বছর পর তার সাথে আমার পরিচয় হয়, আমার দুঃসময় সে আমার পাশে এমন ভাবে ছিলো যেন কোন চুম্বকীয় শক্তির টানে লোহা তার সংগে থাকে। আজকাল তার বায়না বাংলাদেশে আসবে। এ দেশের মানুষ দেখবে। কিন্তু আমার মোটেও দেশে আসার ইচ্ছানেই। যেদিন আমি দেশ ত্যাগ করে বিদেশে পাড়ি জমাই, সেদিনই প্রতিজ্ঞা করেছিলাম আর কখনো দেশে আসবো না। কিন্তু আকিফা এত বেশী জোর করছিলো যে আমার ১০ বছর আগে নেওয়া প্রতিজ্ঞা ভেংগে দেশে আসার জন্য রাজি হতে হলো। আকিফা তার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আর জামা কাপড় প্যাক করছে। আজ মেয়েটিকে বড্ড সুখী মানুষ মনে হচ্ছে। তার কারন গত দুবছর ধরে সে যে বায়না ধরেছিলো আজ গিয়ে তা বাস্তব হতে চললো। আমি তাকে নিয়ে আজ রাতে নিউজিল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে যাবো। আমি যে দেশকে ঘৃনা করি এমনটা না, যে দেশে আমার জন্ম, যে দেশের মাটি, পানির কাদায় মাখামাখি আমার ছোটবেলা। যে মায়ের ...

ইশারায় ভালোবাসা।

Image
প্রতিদিন কোচিং শেষ করে মডেল টাউন হয়ে আসার সময় ১২ তালা বিল্ডিংটার দিকে তাকিয়ে দেখতাম ৪ তালা থেকে একটা মেয়ে ব্যালকনি থেকে আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকে। আসলে কোচিং শেষ হলে আমার ফ্রেন্ড সার্কেলরা এক সাথেই বের হই। কারো চোখটা সেইখানে না পড়লেও আমি ঠিকই আড়ি আড়ি চোখ নিয়ে সেই দিকটাতে দৈনিক তাকাতাম। ৪ তলা থাকা মেয়েটা ঠিকই লক্ষ করতো আমি যে উনার দিকে তাকিয়ে থাকি। প্রায় এক মাস এমনে এমনেই কেটে গেলো। সেইদিন কেন যেনো খুব ইচ্ছে হলো আজ কোচিং এর ছাদের থেকে দাঁড়িয়ে মেয়েটাকে একটু কাছের থেকে দেখবো, তাই সবাইকে চলে যেতে বলে আমি একটু ছাদে গেলাম। খেয়াল করলাম মেয়েটা আমার ফ্রেন্ডদের দিকে তাকিয়ে কি যেনো খুজছে। বুঝতে আর বাকি রইলো না যে, মেয়েটা আমাকেই খুজছে। যেতে যেতে একদম ছাদের রেলিং এর কাছে যেয়ে ছোট একটা ইট নিয়ে ভাবলাম মেয়েটার কাছে ছুড়ে মারবো। তার আগেই মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে অনেকটা অবাক হয়ে গেলো। আমিও হা করে ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম। বেগুনি রঙ এর টি শার্ট আর সম্ভবত প্লাজু পরনে ছিলো। মেয়েটা নিজেকে সামলিয়ে নিয়ে আস্তে করে সেখান থেকে চলে গেলো। তবুও আমি সেখান থেকে যেতে পারিনি। মডেল হিসাবে যে কোনো নায়কের সাথে মেয়েটাকে খুব মানাবে...

ভয়ঙ্কর প্রেমের আত্ম কাহিনী।

Image
ঈশিতা কাঁদছে। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। ওর চোখ ফুলে লাল হয়ে গেছে। আমি ওর চোখের দিকে তাকাই। মুগ্ধ হই। মাথা ঝিম মেরে ওঠে। তারপর ওর দুই গালে আবার থাপ্পর মারতে থাকি। ঈশিতা গেঙিয়ে ওঠে, ওর চোখ বেয়ে অঝোরে পানি পড়ে। চেয়ারের হাতলের সাথে বেঁধে রাখা হাত দুটো নাড়াচাড়া করতে চায়। কিন্তু পারেনা। আমি ওর মুখে ভালোভাবে কসটেপ পেছিয়ে চেয়ার থেকে উঠে দাড়াই। ড্রেসিংটেবিলের ওপর থেকে আধখালি মদের বোতলটা নিয়ে এক নিঃশ্বাসে বাকিটা খালি করে ফেলি। তারপর আয়নার দিকে তাকাই। নিজেকে কেমন যেন অচেনা লাগে। গতকাল রাতে আমি দু'টো খুন করেছি। প্রথমটা সুজয়ের এবং পরেরটা অনিকেতের। ওরা আমার বন্ধু ছিলো। ঈশিতারও বন্ধু। আমরা তিনজন ভার্সিটিতে একসাথে পড়তাম, একসাথে ক্যাম্পাসে আড্ডা দিতাম। ঈশিতার সাথে আমার পরিচয় হয়েছিলো অনিকেতের মাধ্যমে। ঈশিতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলা বিভাগে পড়তো। হঠাৎ হঠাৎ দেখা হয়ে যেত আমাদের। তারপর কেমন করেই যেনো আলাপ পরিচয় এবং একসময় ভালোবাসা। আমি ওকে এই একটা বছরে আমার সবটুকু দিয়ে ভালোবেসে ফেলেছিলাম। সেই ছোটবেলা থেকে আমার বুকের ভীতরে একটা ভয়ংকর ঝড় বয়ে চলেছে। যার কারণে আমি সবসময় নিজেকে গুটিয়ে রাখতাম, নিজেকে খুব একলা ...

পোশাক থেকেই শুরু ধর্ষণের, মন্তব্য করার আগে পুরোটা পড়বেন।

Image
ধর্ষণের জন্য পোশাকই দায়ী। . মেয়েরা যদি মনে করে নগ্নতা তাদের জন্য ফ্যাশন তাহলে আমিও মনে করি ধর্ষণ ছেলেদের জন্য শারীরিক ব্যায়াম। নগ্নতা রোধ না করে কখনো ধর্ষণ রোধ করা সম্ভব নয়। এতে যদি আপনারা মনে করেন আমি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির- তাহলে কোনো আপত্তি নেই,তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। মেয়েরা উলঙ্গ হয়ে হাটবে আর ছেলেরা কি চোখ বন্ধ করে রাখবে? একটা মেয়ে চোখের সামনে তার body দেখাবে আর আমাকে বলবে তুমি তোমার চোখ বন্ধ করে রাখো সেটা কি করে হয়? . আপনারা নারী স্বাধীনতার নামে নগ্নতাকে স্বাধীনতা দিয়ে দেশটাকে আমেরিকা বানাতে চাইছেন কিন্তু দেশে শুধু আমেরিকান স্টাইল চালু করলে তো হবেনা, আমেরিকান সুযোগসুবিধাও চালু করতে হবে। সেখানে যেমন ছেলেমেয়েরা যখনতখন যেখানে খুশি যৌনচাহিদা মেটাতে পারে। বাংলাদেশেও এরকম সুযোগসুবিধা চালু করুন। ১০০% গ্যারান্টি দিলাম ধর্ষণ হবেনা। . আপনারা মেয়েদের বলবেন আমেরিকান স্টাইলে চলার জন্য আর ছেলেদের বলবেন সৌদিআরব স্টাইলে চলার জন্য এটা তো হতে পারেনা!! অনেকে আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করতে পারেন, ধর্ষণের জন্য যদি পোশাক দায়ী হয় তাহলে ৫,৭,৯ বছরের ছোটছোট মেয়েরা ধর্ষিত হয় কেন? এক্ষেত্রেও বলব পোশাক দায়ী। ধর...

পিতা যেন হয় এমনই....।

Image
ছেলের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের নিকট আব্রাহাম লিংকনের চিঠি। মাননীয় প্রধান শিক্ষক মহাশয়, আমার পুত্র এই বিদ্যালয়ে আজ তার প্রথম ক্লাস শুরু করতে চলেছে। আমি জানি ওর কাছে এই নতুন পরিবেশ বেশ কিছুদিন একেবারে অন্যরকম লাগবে। আমি তাই আশা করি এই কটা দিন আপনি ওকে একটু বেশীই স্নেহ করবেন।বিদ্যালয়ের এই ভিন্ন পরিবেশ ওর কাছে এক রোমাঞ্চকর আ্যডভেঞ্চার,যা ওকে ক্লাসে বসেই পৃথিবী ভ্রমণ করিয়ে দেবে, ওর অজান্তেই। সেই রোমাঞ্চকর আ্যডভেঞ্চার যা ওকে প্রথমবার পরিচয় করিয়ে দেবে যুদ্ধের সাথে…মৃত্যুর সাথে…দুঃখের সাথে। সেই রোমাঞ্চকর আ্যডভেঞ্চার যা ওকে শেখাবে এই জীবন বাঁচার জন্য সাহস,বিশ্বাস, আর ভালবাসাই যথেষ্ট। মাননীয় শিক্ষক মহাশয়, আমার পুত্রকে জ্ঞানার্জনের জন্য তাই আপনার কাছে প্রেরণ করলাম।ওকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন- এটাই আপনার কাছে আমার বিশেষ দাবি।আমার একান্ত অনুরোধ আপনার কাছে, ওর যা যা শেখা প্রয়োজন, তা যেন ওকে হাতে ধরে একটু স্নেহের সঙ্গে শেখাবেন দয়া করে। মাননীয় শিক্ষক মহাশয়, আমার পুত্রকে অবশ্যই শেখাবেন-এই পৃথিবীতে সব মানুষই ভালো মানুষ নয়, সব মানুষই সৎ,সত্যবাদী নয়। কিন্তু ওকে এ-ও শেখাবেন যে প্রত্যেক দুষ্টু মানুষের ...